কেয়ামতের আলামত

(0 Reviews)
In stock
Estimate Shipping Time:

Sold By:
Inhouse product

৳150.00 /Pc
৳65.00 /Pc Save ৳85.00

Quantity:
(1480 available )

Total Price:
Refund:
Share:
(1 customer reviews)
Top Selling Products

কেয়ামত একটি ভয়াবহ বিষয়। কেয়ামত সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআনে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। ইতিহাসের শুরু থেকে মানুস পর্বতরাজীর মহিমা ও আকাশ মার্গের বিশালতা উপলব্ধি করে এসেছে। তাদের পর্যবেক্ষণের ধারা ও প্রণালী ছিল আদিম ও অর্বাচিন। তাই তারা এদের অবিনশ্বর ভাবতো। এই ভাবধারার অনুবর্তনে গ্রীসের বস্তুবাদি দর্শন এবং সুমেরিয়া ও মিশরের সর্বেশ্বরবাদী ধর্মের প্রবর্তন হয়।

কুরআন আমাদের জানায় যে, যারা এসব মতবাদে বিশ্বাসী তারা পথভ্রষ্ট। কুরআনে উদ্ভাসিত অন্যতম সত্য এই যে, বিশ্বচরাচর পরিকল্পিতভাবে সৃষ্ট এবং একদিন এর অবসান অবশ্যম্ভাবি। সেইসাথে মানবজাতি এবং সমগ্র জীবজগতেরও পরিসমাপ্তি ঘটবে। এই পরিকল্পিত বিশ্ব যা বহুকাল থেকে নিখুঁতভাবে চলে এসেছে, তা একজন স্রষ্টার সৃষ্টি এবং তারই হুকুমে, তারই নির্দেশিত সময়ে এসবই বিনাশপ্রাপ্ত হবে।

যে নির্দিষ্ট ক্ষণে অনন্ত বিশ্ব ও এর জীবকূল-জীবাণু থেকে মানব, তারকালোক ও ছায়াপথ বিলীন হবে। কুরআনে তাকে ‘সময়’ বলা হয়েছে। এই ‘সময়’ কোনো কার্য নির্ঘন্ট নয়; বরঞ্চ একটি সুনির্দিষ্ট ক্ষণ যখন সমগ্র দুনিয়া নিঃশেষ ধ্বংসপ্রাপ্ত হবে।

অখিল বিশ্বের ধ্বংসপ্রাপ্তির সংবাদের পাশাপাশি কুরআন এ ঘটনার বিস্তৃত বিবরণও প্রদান করেঃ “যখন নভোমন্ডল বিদীর্ণ হবে”, “বিক্ষুব্ধ সমুদ্রেরা যখন একে অপরের উপর ঝাঁপিয়ে পরবে”, “পর্বতমালা যখন চূর্ণ-বিচুর্ণ হবে”, “সূর্য যখন অন্ধকারে ছেয়ে যাবে”, …………………. সেই ভয়ংকর পরিস্থিতিতে মানুষের মনে ভীতি ও আতঙ্কের সৃষ্টি হবে, বিশেষ জোর দিয়ে কুরআনে বলা হয়েছে যে, সে অবস্থার হাত থেকে কোন নিষ্কৃতি নেই, পালাবার কোন পথ নেই। এসব বিবরণ থেকে আমরা এই সিদ্ধান্তে পৌঁছাই যে, ক্রান্তিলগ্নের সেই পরিস্থিতি এমন ভয়াবহ যে, পৃথিবী এর আগে কখনো তেমন অবস্থার মুখোমুখি হয়নি। কেয়ামতের আলামত গ্রন্থে এই বিষয়টি বিস্তারিত আলোচিত হয়েছে।

Title কেয়ামতের আলামত
Author হারুন ইয়াহিয়া
Publisher খোশরোজ কিতাব মহল
Last Edition এডিশন 2005
Number of Pages 95
Country Bangladesh
Language বাংলা
There have been no reviews for this product yet.

Related products